মঙ্গলবার, ৬ আগস্ট, ২০১৩

আমগো দ্যাশের জাতীয় গাছ হইলো আম। কিন্তু মাইনষে পছন্দ করে বট গাছের ছায়া! আবার জাতীয় ফল হইলো কাডল তয় সবচে’ প্রচলিত ফল হইলো কলা ; ১২ মাস মাইনষের ঘরে ঘরে পাওন যায়, ঠিক গৃহপালিত পশুর লাহান! জাতীয় পশু বানানো হইসে বাঘ, আর মাইনষে পালে গরু। ঠিক যেমন, আমগো কৃষি নির্ভর দ্যাশে ঘুষ নির্ভর অর্থনীতি! জাতীয় কবি নজরুল, তয় জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা রবিন্দ্রনাথ! জাতীয় ফুল শাপলা, তয় মাইনষে টেকা দিয়া কিনে পেলাষ্টিকের গুলাপ ! জাতীয় খেলা কাবাডী, আর আমরা সবচে’ ভালা খেলি ক্রিকেট! জাতীয় পাখি দোয়েল, তয় হগ্গলে পছন্দ করে মুরগী ! সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী রাষ্ট্রপতি, তয় দেশ চালায় প্রাধানমন্ত্রী! পাট মোদের সোনালী আঁশ, তার চেয়েও আমগো সমাজে বহুল প্রচলিত হইলো ''বাঁশ''..!

পড়ে দেখুন, চোখ ভিজে যাবে

*** পড়ে দেখুন, চোখ ভিজে যাবে ***
একদিন ৭ বছরের এক
বালক তার আম্মুকে বললো, আম্মু!
আমাকে আগামী বছর
ঈদে কি দিবে? আম্মু বললেন, এখনো তো অনেক সময়
আছে...দেখা যাক...
ছেলেটি ঈদের কিছুদিন
আগেই হঠাৎ অজ্ঞান
হয়ে গেলো.. দ্রুত
তাকে হাসপাতালে নেওযা হল তাড়াতাড়ি। ডাক্তাররা ছেলেটিকেপরীক্ষা করে মা ও বাবাকে বললো,
আপনার ছেলের হার্টে একটি ছিদ্র
ধরা পড়েছে.. দ্রুত হার্ট
পরিবর্তন না করলে তাকে বাচাঁনো যাবেনা।
যখন
মা ছেলেটিকে দেখতে গেলেন, তখন ছেলেটি, মা,কে বললো, আম্মু!
আমি কি মারা যাবো?
মা বললেন, না,
তুমি শীঘ্রই সুস্থ
হয়ে উঠবে।
ছেল: আম্মু তুমি কিভাবে জানো? ডাক্তার বলেছে,।
আব্বু তুমি চিন্তা করনা আমি জানি আব্বু,
তুমি অবশ্যই সুস্থ্য হয়ে যাবে।. .
ছেলেটি দীর্ঘদিন
হাসপাতালে চিকিৎসার
পর ঈদের দিন সুস্থ হয়ে বাসায় আসলো...
বাসায় আসার পরে তার
বাবা তাকে একটি চিঠি
লেখা... . "প্রিয় আব্বু
আমার এই চিঠি !
তুমি যখন পড়ছো তার অর্থ হলো সবকিছু
ঠিক মতোই
হয়েছে এবং তুমি সুস্থ
আছো যেমনটি আমি বলেছিলাম ।
মনে আছে?
একদিন তুমি প্রশ্ন করেছিলে,
আগামী ঈদে কি উপহার
দিবো। তখন
আমি জানতাম
না কি দিবো...কিন্তু
যখন তুমি অসুস্থ
হয়ে পড়লে তখনই
আমি বুঝলাম
তোমাকে আমি কি দিতে পারি, তাই তোমার
জন্যে আমার উপহার
আমার একমাত্র হার্ট.....
আমি তোমাকে এর
থেকে কম ভালোবাসি না.....
" আজ
আমি দুনিয়া থেকে বিদায়,
নিলেও আমার ছেলেটা বেঁচে আছে । আমার জীবনের বিনিমযে
আমার আব্বু বেচে আছে
বাবামা'কে আমরা কখনোযেন ভুলেও কোন
কষ্ট
না দেই..... কারন, তারাই
আমাদের ছোটবেলায় সব কষ্ট থেকে আগলে রেখেছিল ।

স্কুলের এক ছেলে এক মেয়ে

•কে.জি
ছেলে : আমি তোমার হাতে একটা কিস
দিতে পারি????
মেয়ে : হাতে কেন????আমার ঠোঁটে কি বিষ
আছে নাকি????
ছেলে(মনে মনে বলতেছে) : বাপ রে বাপ!!!!! . .
.
.
.
.
. .
.
.
.
.
. .আমি POGO দেখি আর
এই মেয়ে তো HBO দেখে এসেছে!!!!!!!!!!

মেয়েঃ তুমি কি সাতার কাটতে পারো?

মেয়েঃ তুমি কি সাতার কাটতে পারো?
ছেলেঃ না।
মেয়েঃ পারো না? একটাকুত্তাও
তো সাতার
কাটতে পারে!
ছেলেঃ তুমি সাতার কাটতে পারো?
মেয়েঃ হুম। পারি।
ছেলেঃ তাহলে তোমার আর কুত্তার
মধ্যে পার্থক্য কি?
মাইয়া শকড !!! ! ! ! ! ! !
পোলা রকড !!

‪#‎taMim‬

Bangladesh Military intelligence...... *DGFI*

Bangladesh Military intelligence......
*DGFI*

ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ ফোর্সেস
ইন্টেলিজেন্স
সংক্ষেপে ডিজিএফআই
হচ্ছে বাংলাদেশের প্রধান সামরিক
গোয়েন্দা সংস্থা। এনএসআই ও
স্পেশাল ব্রাঞ্চের সাথে এই সংস্থা
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ
গোয়েন্দা কার্যক্রম চালাতে বিশেষ
ভূমিকা রাখে।
ইতিহাস
১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের
প্রেসিডেন্ট লেঃ জেনারেল জিয়াউর
রহমান ডিজিএফআই প্রতিষ্ঠিত
করেন। প্রথমে এই সংস্থার নাম
ডিরেক্টরেট অফ ফোর্সেস
ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই) থাকলেও
পরবর্তীতে নাম পরিবর্তন
করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ
ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স
(ডিজিএফআই) করা হয়। বাংলাদেশ
বিমানবাহিনীর এয়ার ভাইস মার্শাল
কে এম আমিনুল ইসলাম খান ছিলেন
ডিজিএফআইয়ের প্রথম ডিরেক্টর
বা পরিচালক।

by All_In_OneTeam